---------------------------------------- বিপ্লব দাশগুপ্ত। চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার প্রাচীন " ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান পূর্ণস্হান শ্রীশ্রী গৌর অ গোবিন্দ আশ্রম। আশ্রমে ভগবান ক শ্রীকৃষ্ণের রাস মহোৎসব ও লীলা প্রদর্শনী উপলক্ষে রাস মহোৎসব অ উদযাপন পরিষদ প্রতি বছরের মতো হা স্বর্গীয় জ্ঞানভাস্কর অধ্যক্ষ বিভূতি প্র ভূষণ ভট্টাচার্য্য'র নামকরণে প্রা "আনন্দী" নামের স্মরণিকা প্রকাশ যা করছে। আশ্রমের তরুণ ভক্তরা প্রা স্মরণিকাটি সম্পাদনা করছেন। আজ থেকে ৮০ বছর পূর্বে ১৯৪২ খ্রীষ্টাব্দে হাবিলাসদ্বীপ গ্রামের কিছু ধর্মানুরাগীর ইচ্ছা ও প্রচেষ্টায় পূর্ণস্হান শ্রীশ্রী গৌর গোবিন্দ আশ্রম প্রতিষ্ঠা হয়েছিল। অতীত ইতিহাস থেকে জানা যায়,কোন বিওশালীর চাঁ হাত ধরে এই আশ্রম প্রতিষ্ঠা হয়নি। প্রা ধার্মিক ব্যক্তিদের হাত ধরেই এই অ আশ্রমের যাত্রা। প্রতিষ্ঠারা অস্তাচলে প্রা চলে গেলেও নতুন সূর্যের মতো উদিত পা হয়েছেন প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম। যারা অ বর্তমানে মেধা ও নেতৃত্বগুণে "ও আশ্রমটিকে আলোকিত করে অ তুলেছেন। এটি হাবিলাসদ্বীপ গ্রামের ক প্রথম ও সর্ববৃহৎ আশ্রম। বর্তমানে আশ্রমটি সারাদেশে ভক্তদের কাছে অ পূর্ণস্হান হিসেবে ব্যাপক পরিচিতি হা পেয়েছেন। পূর্ণ লাভের আশায় প্র বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা থেকে দল প্রা বেঁধে ভক্তরা এই আশ্রম দর্শনে যা আসেন। কেউ কেউ ভগবানের কৃপা লাভের আশায় মানতও করেন। এখন অ বোয়ালখালী উপজেলার কধুরখীল,শাকপুরা ও হাবিলাসদ্বীপ গ্রামের গন্ডি ছাড়িয়ে রাস মহোৎসব ও লীলা চট্টগ্রামের সকল উপজেলা ও লীলা চট্টগ্রামের সকল উপজেলা এবং নগরে ছড়িয়ে পড়েছে। এটা শাকপুরা ও হাবিলাসদ্বীপের বৃহৎ রাস চাঁ মহোৎসব আয়োজনের সুবাদে সম্ভব প্রা হয়েছে। সনাতন ধর্ম প্রসার এবং অ প্রচারে শাকপুরা ও হাবিলাসদ্বীপের লা প্রা রাস মহোৎসব যে অবদান রেখেছে পা বা রেখে যাচ্ছেন তা চট্টগ্রামসহ অ দেশের সনাতনী সম্প্রদায়কে সবসময় " স্মরণে রাখতে হবে। অন্যদিকে অ আশ্রম সংশ্লিষ্টরা এই পূর্ণস্হানের ক অবকাঠামোগত উন্নয়নে শ্রম,মেধা ও অনেকেই অর্থও ব্যয় করছেন। অ বাইরের ভক্তরাও ভক্তিতে আশ্রমের হা উন্নয়নে সহযোগিতা করছেন। প্র ভগবান প্রা বলেছেন,বিভেদ,উগ্রতা,হিনমন্যতা যা পরিহার করতে হবে। কোনভাবেই প্রা অনুদারিতা ও চিত্তের সংকীর্ণতাকে অ প্রশয় দেওয়া চলবে না। পাশাপাশি ধর্ম ও মানবসেবার সাথে সাংস্কৃতিক চর্চার মাধ্যমে ধর্মীয় শিক্ষনীয় বিষয়গুলো তুলে ধরতে হবে।